Sunday, December 20, 2015

লাশ দেখতে গিয়ে লাশ হলো দুই বোন


লাশ দেখতে গিয়ে লাশ হলো দুই বোন


চট্টগ্রাম, ১৯ ডিসেম্বর (সিটিজি টাইমস):: চট্টগ্রামের রাউজান থেকে চন্দনাইশে এক বোনের স্বামীর মৃত লাশ দেখতে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় লাশ হয়ে ফিরলেন দুই বোন। এই ঘটনায় আহত হয়েছে তাদের এক ভাই। গত ১৮ ডিসেম্বর রাত ১০টার দিকে দুজনের মৃত দেহ রাউজানে আনা হয়েছে। গত ১৮ ডিসেম্বর বিকেলে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটে চন্দনাইশ গাছবাড়িয়া কলেজের কাছে কক্সবাজার সড়কে। ঘটনায় আহত রাউজান পূর্বগুজরা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডা. স্বপন বড়ুয়া বলেন তারা ভাই বোনসহ আত্মীয়দের নিয়ে চন্দনাইশ যাচ্ছিলেন। 

সেখানে এক বোনের স্বামীর সৎকার অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। যাওয়ার পথে কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামমুখী এস আলম পরিবহনের একটি বাস তাদের বহন করা একটি রাইডারকে ধাক্কা দেয়। এই দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলে তার এক বোন আম্রপালি বড়ুয়া (৫৫) মারা যায়। অপর বোন আশালতা বড়ুয়াকে (৫০) গুরুতর আহতাবস্থায় হাসপাতালে নেয়ার পথে মৃত্যু হয়। জানা যায় আম্রপালি বড়ুয়া রাউজানের আধারমানিক গ্রামের সুলাল বড়ুয়ার স্ত্রী। 

আশালতা গোদারপাড় এলাকার মৃত বিন্দু বড়ুয়ার স্ত্রী। স্বপন বড়ুয়া বলেন তাকে গাড়ির লোকজন আহতাবস্থায় রাউজানের সাংসদ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর পাথরঘাটা বাসায় নিয়ে গেলে সেখানেই চিকিৎসক নিয়ে তাকে সেবা প্রদান করা হয়েছে। পরে সেখান থেকে বাড়িতে পাঠানো হয়।

Monday, December 14, 2015

একটু একটু ভাল লাগা... তারপর শুধুই ভালবাসা

একটু একটু ভাল লাগা... তারপর শুধুই  ভালবাসা,,,,,,,,


কলেজের প্রথম বছর ছিল… পরিচয় হল… বন্ধুত্ব হলো… ভাল লাগলো… তারপর প্রেম নিবেদন…
তারপর শুধুই ভালবাসা| নাহ্! এত নিরামিষ ছিল না আমাদের গল্প| এত নিরামিষ হলে
হয়তো এভাবে সাতটা বছর পার করে দিতে পারতাম না দুজনে|



সেই সাত বছর আগের কথা… কিছুদিন হলো কলেজে ভর্তি হয়েছি| হঠাৎ অপরিচিত কারো একটা
ই-মেইল নজরে পরলো| খুব সহজ একটা ধাঁধা লেখা ছিল ই-মেইলে| সাথে একটা মোবাইল
নাম্বারো ছিল, আর লেখা ছিল যদি ধাঁধার উত্তর জানা থাকে তাহলে যেন সেই নাম্বারে

অদ্ভুত প্রেমের গল্প (পর্ব ৩)

অদ্ভুত প্রেমের গল্প......
 মানুষ নিজেকে একা ভাবতে খুব ভালোবাসে। এটা মানুষের একধরনের কল্পনাবিলাসিতা। আমি খুব একা। আমি খুব দুঃখী। এই কথাগুলা মানুষকে এক ধরনের দুঃখজনক আরাম দেয়। তাই ১৪ তালায় শুয়ে বসে থাকা মানুষ রাতের আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাবে, “আমি কত একা! আমার কত দুঃখ!! আকাশের তারারাও আমার চেয়ে সুখী। ওদের কত সঙ্গী সাথি।“ 

এরকমই দুঃখবিলাসে রত ছিল পুলক। মানুষ প্রাণীটা অদ্ভুত। হাজার মানুষের ভিড়ে দাড়িয়ে থাকা মানুষও ভাবে , “আমি কত একা?”

অদ্ভুত প্রেমের গল্প (পর্ব ২)

অদ্ভুত প্রেমের গল্প......
হতভম্ব পুলক বাসায় গেলো। তার মা তাঁকে বারবার জিজ্ঞেস করলো, “মেয়ে কেমন লাগলো, পুলক?” পুলক এই কথার কোন জবাব দিল না। দিলেও এড়িয়ে যাওয়া টাইপ কথাবার্তা। এরকম যে ঘটবে এটা তার ধারণাতে ছিল না। পুলকের মাস্টার প্লান ছিল যে মেয়ে দেখতে গিয়ে মেয়েকে এমন ভয় পাওয়াবে যে মেয়ে ভুলেও আর তাঁকে বিয়ে করতে চাইবে না। কিন্তু ঘটনা তো কেমন অদ্ভুত ঘটলো। 

না, বর্তমানে পুলকের কোন প্রেমিকা নেই। কিন্তু আগে ছিল। সেই অভিজ্ঞতা খুব সুখকর নয়। যার জন্যই তার ধারণা তার সাথে কেউ লম্বা সময় থাকতে পারবে না। তাই সে একাই থাকবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু তার মা তার এই যুক্তি মানতে রাজি না। পৃথিবীর কোন মাই এই যুক্তি মানবে না। এটা সে জানে। কিন্তু জেনে শুনে একটা মেয়ের জীবন সে নষ্ট কখনোই করতে চায় না। 

পুলকের বাবা নেই। না! মারা তিনি যাননি। বেঁচেই আছেন। কিন্তু তাঁর মা-বাবার মধ্যে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে। পুলকের বাবা একজন মদ্যপ অত্যাচারী পুরুষ ছিলেন। বেশিদিন সেই অত্যাচার পুলকের মা সহ্য করতে পারেননি। পুলকের যখন তিন বছর বয়স। তখন তারা আলাদা হয়। এরপর পুলক কখনো তাঁর বাবাকে দেখেনি। শুধু এর ওর মুখ থেকে শুনেছে। বিয়ে না করার পেছনে তাঁর এই ‘বাবা’ও একটা কারণ। যদি পুলক তাঁর বাবার মত হয়!!!

অদ্ভুত প্রেমের গল্প (পর্ব ১)


অদ্ভুত প্রেমের গল্প.........

পুলক ড্রয়িং রুমে বসে আছে। একটু আগেও এই ঘরে পুলকের মা এবং রীতার মা ছিল। রীতা নামক একটি মেয়ের সাথে কথা বলতেই মায়ের সাথে এখানে আসা পুলকের। সেই মেয়েটির সাথে নিভৃতে কথা বলার সুযোগ করে দেয়ার জন্যেই তার মা আর রীতা নামক মেয়েটির মা অন্য ঘরে গিয়েছে। এটা রীতাদের ই বাসা। 

‘মেয়ে দেখতে আসা’ – ব্যাপারটার মধ্যেই কেমন জানি একটা অস্বস্তিকর কিছু একটা আছে। তবে পুলক কিন্তু আগ্রহের সাথেই অপেক্ষা করছে। উলটাপালটা কথা বার্তা বলে মানুষকে ভড়কে দেয়ার কাজটা তার অনেক প্রিয়। এই জন্য বেশিরভাগ মানুষই তাকে তেমন পছন্দ করে না। এইখানে মেয়েটাকে কত তাড়াতাড়ি ভড়কানো যায়, সেটাই ভাবছে পুলক। খুব বেশী কিছু করতে হবে বলে মনে হয় না। যুক্তি দিয়ে কথা বললেই মানুষ খুব ভড়কে যায়। এটা অনেক আগেই খেয়াল করেছে পুলক। মানুষ আবেগী কথাবার্তা বললে খুব খুশি হয়। যৌক্তিক কথা ঠিক মানতে পারে না। 

শাড়ি পরা একটা মেয়ে ঘরে ঢুকল। পুলক ভদ্রতা করে উঠে দাঁড়ালো। মেয়েটি বসলো। পুলকও বসলো। 
-হেলো! আমি রীতা। 
-আমি পুলক। 
-কেমন আছেন? 
-ভালো, আপনি? 
-আমিও ভালো। 
এরপর নীরবতা। এটা হচ্ছে সেই মুহূর্ত যখন মানুষ ভাবে যে এখন কী বলা যায়!! খুব বেশীক্ষণ নীরব থাকা লাগলো না। কারণ পুলক কথা খুঁজে পেয়েছে। 
-আপনি কি করছেন? 

ফেলে আসা কিছু কথা ( নিঃস্বার্থ প্রেম )

 নিঃস্বার্থ প্রেম  

আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি একটি সত্যি কারের প্রেমের গল্প। যেটি ঘটেছিল আমার একজন বন্ধুর জীবনে। যদি আপনাদের ভাল লাগে। আশা করি এটি পড়ে আপনাদের ভাল লাগবে । এই গল্পটি আমার বন্ধু আমাকে নিজের মুখে বলেছে। যেভাবে গল্পটি আমার বন্ধু আমাকে বলেছিল ...............।।

আমি যখন ওমানে ছিলাম তখন একটা মেয়ের সাথে আমার ফ্রেন্ডশিপ হই। ফ্রেন্ডশিপটা হয়েছিল Facebook এ। মেয়েটা ও ওমানে থাকতো। মেয়েটার নাম ছিল তানিয়া। তানিয়া আমার কাছ থেকে ৪০০ মাইল দূরে থাকতো। ফ্রেন্ডশিপ হউয়ার পর থেকে ওর সাথে আমার প্রতিদিন চ্যাট হত। একদিন ও আমকে দেখা করতে বলল। আমি ও দেখা করলাম। যেদিন ওর সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম সেদিন ও একটি হলুদ রঙের জামা পড়েছিল। আর সেইদিনই তানিয়াকে আমার ভাল লেগে যাই। হইতবা আমাকে ও ওর ভাল লেগেছিল। সেদিন ও আমার কাছ থেকে আমার মোবাইল নাম্বার নেই। তারপর থেকে ওর সাথে আমার প্রায় ফোনে কথা হই। একদিন সে আমা্কে বলে ওর ভাল লাগার কথা , আমি ও বলে দিলাম । আর সেই থেকে শুরু হল আমাদের love story. ভালই চলছিল আমাদের ভালবাসার গল্প কাহিনি। একদিন 

জানা-অজানা নানান কথা

বিচিত্র দুনিয়াতে রয়েছে বিচিত্র সব তথ্য আর জানা-অজানা নানান কথা। কিছু আমাদের জানা আর বাকি কিছু অন্যদের জানা। জানা-অজানা সেই সব তথ্যের ভিন্ন রকম উপস্থাপনার ছোট্ট এই প্রচেষ্টা…

লবণ

পৃথিবীর সব সাগরে যে পরিমাণ লবণ আছে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৫০০ ফুট পুরু লবণের স্তূপ দিয়ে ঢেকে ফেলা যাবে।

কে-টু পাহাড়

সমুদ্র সমতল থেকে হিসেব করলে পৃথিবীর দ্বিতীয় সবোর্চ্চ শৃঙ্গ পাকিস্তান ও চীন সীমান্তের কে-টু পাহাড়। এর উচ্চতা ২৮ হাজার।২৫১ ফুট (৮ হাজার ৬১১ মিটার) বাঁশ

সবচেয়ে লম্বা ঘাসের নাম জানো? বাঁশ। এই ঘাস লম্বায় ১৩০ ফুটও হতে পারে।

নেপোলিয়ন

নেপোলিয়ন বিড়ালকে বেশি ভয় পেত। 

চা বাগান

দেশে প্রথম চা বাগান করা হয় সিলেটের মালনীছড়িতে।

কনসার্ট ফর বাংলাদেশ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশের শরণার্থীদের সহযোগিতার উদ্দেশ্যে উদ্দেশ্যে আয়োজিত কনসার্ট ফর বাংলাদেশ কনসার্ট ও অন্যান্য অনুষঙ্গ হতে
প্রাপ্ত অর্থ সাহায্যের পরিমাণ ছিল প্রায় ২৪৩,৪১৮.৫১ মার্কিন ডলার।

চুল

একজন মানুষের মাথার চুলে ধোয়া, ব্রাশ করা বা আঁচড়ানোর কারণে প্রতিদিন গড়ে ৭০ থেকে ১৫০টি পড়ে যায়।